‘এসই’ এর পরিচিতি
এসো সচেতন হই সোসাইটি সামাজিক সচেতনতামূলক একটি আন্দোলন। এর সংক্ষিপ্ত নাম এসই। লেখক ও সমাজকর্মী মোঃ মাজহারুল ইসলাম ‘নয় মূখতা চাই সচেতনতা’ এই শ্লোগানকে সামনে নিয়ে ২০১৫ সালে ‘এসো সচেতন হই সোসাইটি’ প্রতিষ্ঠা করেন। তিনি মনে করেন, ডিজিটাল এই যুগে আমরা একদিকে যেমন ব্যস্ত হয়ে পড়েছি অন্যদিকে আমরা অনেকে অনেক কিছু গভীরভাবে বিশেষ করে দৈনন্দিন বিষয় সম্বন্ধে জানার বা বুঝার চেষ্টা থেকে নিজেকে বিরত রাখছি।
সংক্ষিপ্ত পরিচিতি
এসো সচেতন হই সোসাইটি
এসো সচেতন হই সোসাইটি সামাজিক সচেতনতামূলক একটি আন্দোলন। এর সংক্ষিপ্ত নাম এসই। লেখক ও সমাজকর্মী মোঃ মাজহারুল ইসলাম ‘নয় মূর্খতা চাই সচেতনতা’ এই শ্লোগানকে সামনে নিয়ে ২০১৫ সালে ‘এসো সচেতন হই সোসাইটি’ প্রতিষ্ঠা করেন। তিনি মনে করেন, ডিজিটাল এই যুগে আমরা একদিকে যেমন ব্যস্ত হয়ে পড়েছি অন্যদিকে আমরা অনেকে অনেক কিছু গভীরভাবে বিশেষ করে দৈনন্দিন বিষয় সম্বন্ধে জানার বা বুঝার চেষ্টা থেকে নিজেকে বিরত রাখছি। এটাকেও তিনি আমাদের এক ধরণের মূর্খতা মনে করছেন। আমাদের দেশে বিভিন্ন রোগ সম্বন্ধে সঠিক ধারণা অনেকেরই জানা নেই। আর এই না জানার কারণে বিভিন্ন ধরণের নেতিবাচক মন্তব্য করে বসেন অনেকেই। যার প্রভাব পুরো সমাজেই এসে পড়ে। এসই প্রথম দিকে শুধু রোগ সম্বন্ধে বিশেষ করে ডায়াবেটিস কুসংস্কার নিয়ে কাজ শুরু করে ছিল। তিনি মনে করেন, ডায়াবেটিস সম্বন্ধে আমাদের অজ্ঞতা ডায়াবেটিস রোগীর উপর বোঝাস্বরুপ। তাই ‘ডায়াবেটিস একজনের জানা দরকার সকলের’ এই নীতিকে সামনে রেখে তিনি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান, স্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়ের হল এবং পাবলিক প্লেসে সমাজকর্মের নীতি অনুসরণ করে ডায়াবেটিস সমচতনতামূলক বিভিন্ন ব্যানার প্রদর্শন এবং নিজে সচেতনতামূলক আলোচনা করে আসছেন।
একটি দেশের উন্নয়ন যেমন একক কোন মানদন্ডের উপর নির্ভর করে বলা যায় না, তেমনি কোন বিশেষ জনগোষ্ঠির সাবির্ক কল্যাণ ব্যতিরিকি একটি দেশকে নৈতিক আদর্শীক দেশ বলা যায় না। অনেক দিন ধরে রাষ্টীয়ভাবে এই বৈচিত্র্যময় জনগোষ্ঠি হিজড়াদের উপর বিভিন্ন সিদ্ধান্ত গ্রহণ করলেও কার্যকরী কোন সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নের রুপ নেয়নি। পথে ঘাটে বিভিন্ন জায়গায় যখন এই জনগোষ্ঠি দু’বেলা দু’মুঠো ভাত, বাসা ভাড়া এবং জীবন চলার জন্য আমাদের কাছে হাত বাড়িয়ে দেয় তখন আমরা অনেকেই ওদের প্রতি করে বসি নেতিবাচক মন্তব্য। আর যদি সাহায্য চাওয়ার পক্রিয়াটি হয়ে থাকে ভিন্ন ঢং এর, তাতে সন্ত্রাসী বলে আখ্যায়িত করতেও ভুল করেন না কেউ কেউ। কিন্তু আমরা যদি ভেবে দেখি, ওদের জন্য এই রাষ্ট্র এই সমাজ এই পরিবার ওদের জীবন চলার জন্য কি কোন বিশেষ ব্যবস্থা করে দিয়েছি? দিয়ে থাকলেও তা খুবই সামান্য।
এই সব দিক বিবেচনা করে ‘এসো সচেতন হই সোসাইটি’ নিম্নের কর্মসূচি গ্রহণ করা হয়। এখানে উল্লেখ্য, ‘এসো সচেতন হই সোসাইটি’ এর প্রতিষ্ঠাতা নিজ খরচে চালিয়ে আসছে। ‘এসো সচেতন হই সোসাইটি’ বর্তমানে যেসব কার্যক্রম পরিচালনা করা হচ্ছেঃ
১. ডায়াবেটিস’সহ অন্যান্য রোগ সম্বন্ধে কুসংস্কার দূরীকরণ (ডায়াবেটিস একজনের জানা দরকার সকলের)
২. একই মায়ের গর্ভের কষ্টের সন্তান (বৈচিত্র্যময় জনগোষ্ঠি হিজড়া): এরাও আমাদের সন্তান ঔষধ (ক্রয় করার ক্ষেত্রে সচেতনতা)